কুরআনের শব্দ || উদাহরণসহ আরবি মূল থেকে কুরআনের ৮০% শব্দ (ছকঃ ২১-৩০)

 


PDF Download (Google Drive থেকে)


            আরবি প্রধানত ৩-বর্ণের মূল ভিত্তিক (trilateral root system) ভাষা অর্থাৎ এর বেশিরভাগ শব্দই তৈরি হয়েছে ৩-বর্ণের শব্দমূল (root letters) থেকে। যদিও অন্যান্য ভাষায়ও মূল ভিত্তিক এই নিয়ম আছে কিন্তু আরবি ভাষার মত এত সুশৃঙ্খলসঙ্গতিপূর্ণ (consistent) নয়। আরবিতে একই মূল থেকে আগত সকল শব্দের অর্থ এতই মিল যা অন্য ভাষায় বিরল। তাই আরবি যেকোন বড় শব্দকে ভেঙ্গে এর শব্দমূলকে চিনতে পারলে ঐ শব্দের অর্থ আন্দাজ করা খুব সহজ। কুরআনিক শব্দ ভাণ্ডার বাড়ানোর একটা সহজ কৌশল হলো এই শব্দমূলগুলোর অর্থ জেনে এ থেকে আগত শব্দগুলোর অর্থ মনে রাখা।

            সেই লক্ষ্যে এখানে আমরা আল-কুরআনের বহুল ব্যবহৃত শব্দমূলগুলো থেকে কুরআনের শব্দ শিখবো এবং কুরআন থেকে এগুলোর উদাহরণ দেখবো ইনশা-আল্লাহ । উল্লেখ্য, “অর্থ বুঝে কুরআন পড়ি” বইটিতে আমরা সর্বাধিক ব্যবহৃত ১৫টি শব্দমূলের অর্থ ও উদাহরণ দেখেছিলাম ।

ছকঃ ১-১০

ছকঃ ১১-২০




কুরআনের শব্দ || উদাহরণসহ আরবি মূল থেকে কুরআনের ৮০% শব্দ (ছকঃ ১১-২০)

 


PDF Download (Google Drive থেকে)


            আরবি প্রধানত ৩-বর্ণের মূল ভিত্তিক (trilateral root system) ভাষা অর্থাৎ এর বেশিরভাগ শব্দই তৈরি হয়েছে ৩-বর্ণের শব্দমূল (root letters) থেকে। যদিও অন্যান্য ভাষায়ও মূল ভিত্তিক এই নিয়ম আছে কিন্তু আরবি ভাষার মত এত সুশৃঙ্খলসঙ্গতিপূর্ণ (consistent) নয়। আরবিতে একই মূল থেকে আগত সকল শব্দের অর্থ এতই মিল যা অন্য ভাষায় বিরল। তাই আরবি যেকোন বড় শব্দকে ভেঙ্গে এর শব্দমূলকে চিনতে পারলে ঐ শব্দের অর্থ আন্দাজ করা খুব সহজ। কুরআনিক শব্দ ভাণ্ডার বাড়ানোর একটা সহজ কৌশল হলো এই শব্দমূলগুলোর অর্থ জেনে এ থেকে আগত শব্দগুলোর অর্থ মনে রাখা।

            সেই লক্ষ্যে এখানে আমরা আল-কুরআনের বহুল ব্যবহৃত শব্দমূলগুলো থেকে কুরআনের শব্দ শিখবো এবং কুরআন থেকে এগুলোর উদাহরণ দেখবো ইনশা-আল্লাহ । উল্লেখ্য, “অর্থ বুঝে কুরআন পড়ি” বইটিতে আমরা সর্বাধিক ব্যবহৃত ১৫টি শব্দমূলের অর্থ ও উদাহরণ দেখেছিলাম ।

ছকঃ ১-১০
















সংক্ষেপে পুরো হজ্জঃ কী করবেন, কীভাবে করবেন

 


[শায়খ আব্দুল কাইয়ুম, খতিব, বায়তুল আমান মসজিদ,লন্ডন; প্রদত্ত ২ঃ৩০ ঘণ্টার ভিডিও লেকচার "হজ্জ তালিম" এর সারসংক্ষেপ । ভিডিও লিঙ্ক নিচে দেয়া হল]
**********************************

(ওমরাহ => মূল হজ্জ => বিদায়ী তাওয়াফ)

******************************************
গোসল + সুগন্ধি (ইহরাম অবস্থায় কোন সুগন্ধি দ্রব্য ব্যবহার করা যাবে না)

***********
1. ওযু + ইহরাম বাঁধা + মিকাতের নিকট এসে নিয়ত করা + ইহরাম অবস্থায় যেসব কাজ নিষিদ্ধ তা থেকে বিরত থাকা
2. বেশি বেশি তালবিয়া পড়া “লাব্বাইক আল্লা-হুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইক, লা-শারি-কা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্ নি`মাতা লাকা ওয়াল-মুল্‌ক, লা শারি-কা লাক”
3. ডান পা দিয়ে ক্বাবা প্রবেশ + দোয়া

4a. হাজরে আসয়াদ (কাল পাথর যেখানে) হতে শুরু => “বিসমিল্লাহ আল্লাহু আকবর” বলা (পরের চক্কর থেকে শুধু “আল্লাহু আকবর” বলা) + ডান হাতে ইশারা করা
4b. ডান কাঁধ খোলা রাখা (পুরো ৭ চক্কর); পুরুষদের জন্য
4c. রমল করা (দ্রুত হাঁটা) প্রথম ৩ চক্কর; পুরুষদের জন্য
4d. ওযু রাখা + বেশি বেশি দোয়া (ইস্থেগফার ... )
4e. ইয়ামেনী কর্নার (হাজরে আসয়াদ কর্নার এর আগের কর্নার) এ সম্ভব হলে হাতে ক্বাবা স্পর্শ করা (তবে না করলেও হবে)
4f. ইয়ামেনী কর্নার হতে হাজরে আসয়াদ কর্নার এর মধ্যে এ দোয়া পড়া “রাব্বানা আ'তিনা ফিদ্দুনিয়া হাছানাতাঁও ওয়াফিল আখিরাতি হাছানাতাঁও ওয়াক্বিনা আজাবান্নার”
5. তাওয়াফ শেষে ২ রাকায়াত নামাজ সূরা কাফেরূন+ইখলাস দিয়ে (মাকামে ইব্রাহীম এর নিকট পড়া ভাল তবে দূরে পড়লেও হবে)
6. জমজম পানি খাওয়া (দাঁড়িয়ে “বিসমিল্লাহ্‌” বলে ক্বাবার দিক ফিরে) + পানি দিয়ে মাথা ও শরীর মাসেহ

7a) “বিসমিল্লাহ আল্লাহু আকবর” বলে শুরু (সাফা পাহাড় হতে মারওয়ার এর দিকে)
7b) পাহাড়ে উঠে কেবলা মুখী হয়ে দোয়া
7c) সবুজ হতে সবুজ দাগে রমল করা (দ্রুত হাঁটা)
7d) ওযু না থাকলেও চলবে
8. চুল কাঁটা /ছোট করা
9. ইহরাম খুলে ফেলা

*************
1. ৭/৮ যিলহজ্জ
i. ইহরাম পড়ে মিনা যাত্রা
ii. তালবিয়া পড়া
iii. মিনায় ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া
2. ৯ যিলহজ্জ
i. ফজর নামাজ পড়ে আরাফাতের উদ্দেশ্যে যাত্রা
ii. যোহর+আসর নামাজ একসাথে পড়া
iii. দোয়া + কোরআন তেলোয়াত
iv. সুর্যাস্তের পর মোযদালিফা যাত্রা => মাগরিব +এশা নামায একসাথে পড়া => বিশ্রাম/ঘুম
v. পাথর সংগ্রহ করা (তবে মিনাতেও সংগ্রহ করা যাবে)
3. ১০ যিলহজ্জ
i. মোজদালিফায় ফজর পড়ে মিনার উদ্দেশ্যে যাত্রা=> মিনা আগমন
ii. জামারাতে পাথর নিক্ষেপ (“বিসমিল্লাহ আল্লাহু আকবর” বলে) ৭ টি => তালবিয়া বন্ধ
iii. চুলকাটা => কোরবানি => ক্বাবায় এসে তাওয়াফ ও সায়ী করা
iv. আবার মিনা আগমন
4. ১১-১২ যিলহজ্জ
i. যোহরের পর থেকে জামারাতে পাথর নিক্ষেপ ২১টি (৭+৭+৭)
ii. কেবলা মুখী হয়ে দোয়া
iii. ১২ তারিখ সুর্যাস্তের পূর্বে মিনা ত্যাগ; না পারলে পরের দিন পাথর নিক্ষেপ করে মিনা ত্যাগ

#বিদায়ী_তাওয়াফ=> মক্কা ত্যাগের পুর্বে শেষ বার ক্বাবা তাওয়াফ

***************************************























কুরআনের শব্দ || উদাহরণসহ আরবি মূল থেকে কুরআনের ৮০% শব্দ (ছকঃ ১-১০)

 


PDF Download (Google Drive থেকে)


            আরবি প্রধানত ৩-বর্ণের মূল ভিত্তিক (trilateral root system) ভাষা অর্থাৎ এর বেশিরভাগ শব্দই তৈরি হয়েছে ৩-বর্ণের শব্দমূল (root letters) থেকে। যদিও অন্যান্য ভাষায়ও মূল ভিত্তিক এই নিয়ম আছে কিন্তু আরবি ভাষার মত এত সুশৃঙ্খল, সঙ্গতিপূর্ণ (consistent) নয়। আরবিতে একই মূল থেকে আগত সকল শব্দের অর্থ এতই মিল যা অন্য ভাষায় বিরল। তাই আরবি যেকোন বড় শব্দকে ভেঙ্গে এর শব্দমূলকে চিনতে পারলে ঐ শব্দের অর্থ আন্দাজ করা খুব সহজ। কুরআনিক শব্দ ভাণ্ডার বাড়ানোর একটা সহজ কৌশল হলো এই শব্দমূলগুলোর অর্থ জেনে এ থেকে আগত শব্দগুলোর অর্থ মনে রাখা।

            সেই লক্ষ্যে এখানে আমরা আল-কুরআনের বহুল ব্যবহৃত শব্দমূলগুলো থেকে কুরআনের শব্দ শিখবো এবং কুরআন থেকে এগুলোর উদাহরণ দেখবো ইনশা-আল্লাহ । উল্লেখ্য, “অর্থ বুঝে কুরআন পড়ি” বইটিতে আমরা সর্বাধিক ব্যবহৃত ১৫টি শব্দমূলের অর্থ ও উদাহরণ দেখেছিলাম ।

1| ق و ل ÔK¡d-IqvI-jvgÕ

এই মূল থেকে আগত ৬টি শব্দ আল-কুরআনে সর্বমোট ১৭২২ বার ব্যবহার হয়েছে। তন্মধ্যে এর অতীত কালের ক্রিয়ারূপ قَالَ ‘ক্ব-লা’ (বলেছিল/বলল) শব্দটিই এসেছে ১৬১৮ বার।


2| ك و ن  ÔKvd-IqvI-bybÕ

এই মূল থেকে আগত ৩টি শব্দ আল-কুরআনে সর্বমোট ১৩৯০ বার ব্যবহার হয়েছে। তন্মধ্যে এর ক্রিয়া রূপ  كَانَ  বা  كُنْ এসেছে ১৩৫৮ বার।